জাম্বুরা বিভিন্ন নামে পরিচিত বাংলাদেশে। এক এক অঞ্চলে এক এক নামে বলা হয়।
যেমন-জাম্বুরা, বাতাবি লেবু, বাদামি লেবু, ছোলম, বড় লেবু ইত্যাদি। লেবু যত প্রকারের আছে তন্মধ্যে এই জাম্বুরা হচ্ছে সর্বাপেক্ষা পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ।
জাম্বুরা খাওয়ার ১১টি উপকারিতা- স্বাদে কিছুটা টক-মিষ্টি সাইট্রাস ফল জাম্বুরাআমাদের সবার পরিচিত এবং অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি ফল।
অন্যান্য সাইট্রাস ফলের ন্যায় জাম্বুরাতে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন-সি এবং ভিটামিন-বি রয়েছে। এছাড়া,অন্যান্য পুষ্টি উপাদান তো রয়েছেই।
জাম্বুরা খাওয়ার উপকারিতা সমূহ :
জাম্বুরা ফোলিক এসিডের উৎস-
জাম্বুরা উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন এবং ফোলিক এসিডের উৎস।আর,এই দুটি উপাদানই গর্ভবতী মায়েদের জন্য উপকারী।সুতরাং,গর্ভস্থ শিশুর পুষ্টি নিশ্চিত করতে গর্ভকালীন সময়ে নিয়মিত জাম্বুরা খান।
পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ-
জাম্বুরাতে রয়েছে ভিটামিন-এ,ভিটামিন-বি১,ভিটামিন-বি২,বায়োফ্লাভোনয়েডস,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,হেলদি ফ্যাট,প্রোটিন এবং এনজাইমস।
দাঁতকে শক্তিশালী করে-
জাম্বুরাতে থাকা ভিটামিন-সি দাঁতের ব্যাথা দূর করতে এবং দাঁতের মাড়ি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।সুতরাং,যাদের দাঁতের সমস্যা বেশি তারা খাদ্য তালিকায় জাম্বুরা অন্তর্ভুক্ত করুন।
প্রাকৃতিক রেমেডিস-
জাম্বুরাতে রয়েছে সাধারণ ঠাণ্ডা,জ্বর বা কাশি দূর করার প্রাকৃতিক রেমেডিস।সুতরাং,একটু জ্বর,কাশি বা ঠাণ্ডা হলেই যারা মুঠো ভর্তি মেডিসিন খেয়ে অভ্যস্ত তারা জাম্বুরা খেলে খুব দ্রুত উপকার পাবেন।
হার্টকে সুস্থ রাখে-
জাম্বুরাতে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করতে এবং হার্টকে ভাল রাখতে জরুরী।এছাড়া, জাম্বুরাতে উচ্চ পরিমাণে পেক্টিন রয়েছে যা আর্টারিয়াল ডিপোজিট ক্লিয়ার করতে সাহায্য করে।ফলে,হার্ট সুস্থ থাকে।
পেশীর টান লাগা দূর করে-
পানি পানের অভাব,ডিহাইড্রেশন এবং ইলেক্ট্রলাইটস ইম্ব্যালেন্সের কারণে আমাদের মাসেল ক্রাম্প হয়।আর,যাদের প্রায় মাসেল ক্রাম্প অর্থাৎ পেশীতে টান লাগে,তারা নিয়মিত জাম্বুরা বা জাম্বুরার রস খেতে পারেন।জাম্বুরা বেশ ভাল পরিমাণে ইলেক্ট্রলাইটস এবং তরল সরবরাহ করতে পারে।
এনিমিয়া প্রতিরোধ করে-
জাম্বুরাতে থাকা ভিটামিন-সি আয়রন শোষণে সাহায্য করে,ফলে যারা এনিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতাতে ভুগছেন তারা প্রতিদিন অন্তত ১ কাপ জাম্বুরা খান।
ইউরিক এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে-
যাদের দেহে উচ্চ পরিমাণে ইউরিক এসিড আছে তারা নিয়মিত জাম্বুরা খেলে ইউরিক এসিডের মাত্রা স্বাভাবিক হতে সাহায্য করে।
বয়সের ছাপ দূর করে-
নিয়ম করে প্রতিদিন এক গ্লাস জাম্বুরার জুস খেলে স্কিন এবং চুলের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।জাম্বুরার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সেল ড্যামেজ প্রতিরোধ করে।ফলে,বয়সের ছাপ দূর হয়।এছাড়া,জাম্বুরাতে রয়েছে চুল থাকে সুস্থ এবং সুন্দর।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়-
জাম্বুরাতে উচ্চ পরিমাণে বায়োফ্লাভোনয়েডস রয়েছে যা ব্রেস্ট ক্যান্সার,কোলন ক্যান্সার এবং অগ্নাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।পাশাপাশি,দেহের বিভিন্ন স্থানে ক্যান্সার ছড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।
এল ডি এল কমাতে সাহায্য করে-
যাদের দেহে এল ডি এল বা ব্যাড কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি তাদের জন্য জাম্বুরা ভীষণ উপকারী।জাম্বুরাতে থাকা ফাইবার কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।এছাড়া,এই ফাইবার ওজন কমাতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতেও সমান উপকারি।
খাওয়া ও শারীরিক সম্পর্কের জন্য ডে’টিং করেন অনেক নারী !
ফ্রি’তে খাওয়া আর এর রাতের শা’রী’রি’ক চাহিদা মেটানোর জন্য ডে’টিং করেন ভারতের অনেক নারী!
এমনটাই বলছে ভারতীয় গণমাধ্যম এই সময়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডে”টিং সাইটের এখন খুবই র’ম’র’মা। প্রেম থেকে বিয়ে পুরোটাই এখন অনলাইন। শাকসবজি জামাকাপড় তো সেই কবেই অনলাইনে এসেছে। এবার পারলে অর্ন্তবাসও….যাই হোক এবার আসল কথায় আসা যাক।
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে প্রেম নতুন নয়। অনেকেই এসব প্রেমে পড়ে ঠকেছেন। অনেকেই আবার দিব্য উতরে গিয়েছেন। প্রথম ডে’টে গিয়ে গিয়েছেন। লাঞ্চ কিংবা ডিনারের প্ল্যান। ওয়েটার আসামাত্র ছেলেরা কিন্তু মেয়েদের দিকেই মেনুকার্ড এগিয়ে দেন এবং তাঁদেরই পছন্দে প্রাধান্য দেন।
সে যতই নিজের অপছন্দ হোক না কেন। গুছিয়ে গদগদ গল্প করে খাওয়া দাওয়া পর্ব সারা। এবার যখন বিল আসে তখন খুব কম মেয়েই বলে থাক আমি দিচ্ছি কিংবা শেয়ার করছি। আবার অনেক ছেলের গায়ে লাগে, ডে’টে এসে মেয়েরা টাকা দেবে।
সেই পুরুষত্ব বোধ থেকেই অনেকে মেয়েদের থেকে টাকা নিতে অস্বীকার করেন। টাকা দিতে না হলে অনেক মেয়েই ভাবেন যাই হোক, আমার পয়সা বেঁ’চে গেল। ফ্রি’তে খাওয়া গেল।
সম্প্রতি গবেষণায় এমনই উঠে এসেছে। মেয়েরা নাকি ছেলেদের পয়সায় পেট ভরাবে বলেই ডে’টে যেতে পছন্দ করেন।
তা বলে ভাববেন না সব মেয়েই এরকম। ২৩ থেকে ৩৩ শতাংশ মেয়ে এই রকম মানসিকতার হন এবং এরা সকলেই কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া থেকেই বয়ফ্রেন্ড খুঁজেন ও দফায় দফায় তা পরিবর্তন করেন।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজির গবেষকরা এই ধরনের মেয়েদের বলছেন ফুডি কল। বলা হয়েছে, অনেক মেয়েই আছেন এই ফ্রি খাওয়াদাওয়ার পর কিঞ্চিৎ খেলাধুলো করতে চান এবং সেখানে অভিযোগ আরও মা’রা’ত্ম’ক।
একরাত কাটানো থেকে ভুয়ো অ’র্গ্যা’জ’ম সবেতেই মেয়েরা জড়াচ্ছেন। এই মেয়েরা এটাও জানিয়েছেন খাওয়া এবং এক রাতের যৌ”ন সুখের জন্য এরা যে কোনও মানুষের সঙ্গে যে কোনও রকম সম্পর্কে যেতে রাজি।