কোরআন তিলাওয়াত শুনলেন ব্রিটিশ রাজ পরিবারের- লাহোরে একটি মসজিদে বসে কোরআন তিলাওয়াত শুনেছেন যুক্তরাজ্যের ডিউক অব কেমব্রিজ প্রিন্স উইলিয়াম ও তার স্ত্রী ডাচেস অব কেমব্রিজ কেট মিডলটন।
গত কাল বুধবার পাকিস্তানের সফরের তৃতীয় দিনে লাহরের বাদশাহী মসজিদে বসে কোরআন তিলাওয়াত শোনেন ব্রিটিশ রাজ পরিবারের দুই সদস্য। সম্প্রতি সেই দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল।
সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছেন, প্রিন্স উইলিয়াম ও তার স্ত্রী কেট মিডলটন লাহোরের বাদশাহী মসজিদে যান। সেখান কার ইমাম তাদের স্বাগত জানান। তারপর তাদেরকে মসজিদের ভেতরে নিয়ে যান ইমাম। ভেতরে প্রবেশের সময় মুসলমান নারীদের মতো মাথায় ওড়না জড়িয়ে নিজেকে ঢেকে নেন কেট। এরপর মেঝেতে বসে ইমামের কোরআন তিলওয়াত শোনেন এই ব্রিটিশ রাজ পরিবারের সদস্যরা।
“যে সব মুসলিম নারী হিজাব পরিধান করেন তাদের আমি সম্মান করি,” ফরাসি প্রেসিডেন্ট
বিশ্বের বহু উন্নত দেশের মতো ফ্রান্সেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও প্রসার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকরন সামাজিক অখ’ণ্ডতা রক্ষায় দেশে ধর্মীয় স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য সবার প্রতি আহবান জানান। এসময় তিনি বলেন, আমি হিজাব পরিহিতা সকল নারীকে সম্মান করি।
ম্যাকরন বলেন, গত কয়েক বছর বিশ্বে অভিবাসন স্রোতের কারণে ফ্রান্সে ব্যাপক-আকারে ইসলামের প্রসার শুরু হয়েছে। ফ্রান্সে মুসলিম নাগরিকদের সংখ্যা সাড়ে চার হতে ছয় মিলিয়নের মতো।
তিনি আরো বলেন, ইসলাম ধর্ম ফ্রান্সের জন্য অনেকটা নতুন। আমাদের অনেক নাগরিক ইসলামকে ভ’য় পায়, আমি তাদের বলবো, ঐক্যবদ্ধ থাকার জন্য প্রত্যেক বিশ্বাসীর স্বাধীনতার প্রতি সন্মান জানাতে হবে।
হিজাব পরিধান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ম্যাকরন বলেন, আমি হিজাব পরিহিতা প্রত্যেক নারীকে সম্মান করি। ফ্রান্সের প্রত্যেক নাগরিককে তাদের সন্মান করতে হবে, হিজাব নিষি’দ্ধের সমর্ধক আমি নই। ম্যাকরন বলেন, ইসলামে চর’ম প’ন্থা না থাকা সত্ত্বেও চর’ম প’ন্থী ও উ’গ্র স্রোতের কারণে ইসলাম-ভী’তি তৈরি হয়েছে।